Humayun Ahmed Archives - প্রিয় পাঠক https://priyopathok.com/product-category/humayun-ahmed/ Thu, 29 Dec 2022 15:06:23 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.5.2 https://priyopathok.com/wp-content/uploads/2022/04/cropped-Priyo-Pathok-PP-with-Shadow-32x32.png Humayun Ahmed Archives - প্রিয় পাঠক https://priyopathok.com/product-category/humayun-ahmed/ 32 32 বহুব্রীহি https://priyopathok.com/product/%e0%a6%ac%e0%a6%b9%e0%a7%81%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%80%e0%a6%b9%e0%a6%bf/ Thu, 29 Dec 2022 15:05:06 +0000 https://priyopathok.com/?post_type=product&p=9174 বহুব্রীহি

The post বহুব্রীহি appeared first on প্রিয় পাঠক.

]]>
বহুব্রীহি

The post বহুব্রীহি appeared first on প্রিয় পাঠক.

]]>
যখন নামিবে আধাঁর https://priyopathok.com/product/%e0%a6%af%e0%a6%96%e0%a6%a8-%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%bf%e0%a6%ac%e0%a7%87-%e0%a6%86%e0%a6%a7%e0%a6%be%e0%a6%81%e0%a6%b0/ Thu, 29 Dec 2022 13:16:15 +0000 https://priyopathok.com/?post_type=product&p=9154 যখন নামিবে আধাঁর

The post যখন নামিবে আধাঁর appeared first on প্রিয় পাঠক.

]]>
যখন নামিবে আধাঁর

The post যখন নামিবে আধাঁর appeared first on প্রিয় পাঠক.

]]>
জোছনা ও জননীর গল্প https://priyopathok.com/product/%e0%a6%9c%e0%a7%8b%e0%a6%9b%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%93-%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a6%b0-%e0%a6%97%e0%a6%b2%e0%a7%8d%e0%a6%aa-106/ Wed, 04 May 2022 16:43:54 +0000 https://priyopathok.com/?post_type=product&p=7841 এ উপন্যাস বিষয়ে হুমায়ূন আহমেদের অকপট ভাষ্য-

একদিন হঠাৎ টের পেলাম অনেক সময় আমার হাতে নেই। সময় শেষ হয়ে গেছে। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ আর লেখা হবে না। তখন আমি শুয়ে আছি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালের একটা ট্রলিতে। যখন অচেতন হতে শুরু করেছি, তখন মনে হলো ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ তো লেখা হলো না। আমাকে যদি আর একবার পৃথিবীতে ফিরে আসার সুযোগ দেয়া হয় আমি এই লেখাটি অবশ্যই শেষ করবো। দেশে ফিরে লেখায় হাত দিলাম। শরীর খুব দুর্বল। দিনে দুই-তিন পাতার বেশি লিখতে পারি না। এভাবেই লেখা শেষ করেছি। এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমি দেশমাতার ঋণ শোধ করার চেষ্টা করেছি। এ আনন্দের কোনো সীমা নেই।

উপন্যাসটির শেষ প্যারাটি এই রকম- "বাস্তবের সমাপ্তি এরকম ছিল না। নাইমুল কথা রাখে নি। সে ফিরে আসতে পারে নি তার স্ত্রীর কাছে। বাংলার বিশাল প্রান্তরে কোথাও তার কবর হয়েছে। কেউ জানে না কোথায়। এই দেশের ঠিকানাবিহীন অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার কবরের মধ্যে তারটাও আছে। তাতে কিছু যায় আসে না। বাংলার মাটি পরম আদরে তার বীর সন্তানকে ধারণ করেছে। জোছনার রাতে সে তার বীর সন্তানদের কবরে অপূর্ব নকশা তৈরি করে। গভীর বেদনায় বলে, আহারে! আহারে!"

The post জোছনা ও জননীর গল্প appeared first on প্রিয় পাঠক.

]]>
এ উপন্যাস বিষয়ে হুমায়ূন আহমেদের অকপট ভাষ্য-

একদিন হঠাৎ টের পেলাম অনেক সময় আমার হাতে নেই। সময় শেষ হয়ে গেছে। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ আর লেখা হবে না। তখন আমি শুয়ে আছি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালের একটা ট্রলিতে। যখন অচেতন হতে শুরু করেছি, তখন মনে হলো ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ তো লেখা হলো না। আমাকে যদি আর একবার পৃথিবীতে ফিরে আসার সুযোগ দেয়া হয় আমি এই লেখাটি অবশ্যই শেষ করবো। দেশে ফিরে লেখায় হাত দিলাম। শরীর খুব দুর্বল। দিনে দুই-তিন পাতার বেশি লিখতে পারি না। এভাবেই লেখা শেষ করেছি। এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমি দেশমাতার ঋণ শোধ করার চেষ্টা করেছি। এ আনন্দের কোনো সীমা নেই।

উপন্যাসটির শেষ প্যারাটি এই রকম- “বাস্তবের সমাপ্তি এরকম ছিল না। নাইমুল কথা রাখে নি। সে ফিরে আসতে পারে নি তার স্ত্রীর কাছে। বাংলার বিশাল প্রান্তরে কোথাও তার কবর হয়েছে। কেউ জানে না কোথায়। এই দেশের ঠিকানাবিহীন অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার কবরের মধ্যে তারটাও আছে। তাতে কিছু যায় আসে না। বাংলার মাটি পরম আদরে তার বীর সন্তানকে ধারণ করেছে। জোছনার রাতে সে তার বীর সন্তানদের কবরে অপূর্ব নকশা তৈরি করে। গভীর বেদনায় বলে, আহারে! আহারে!”

The post জোছনা ও জননীর গল্প appeared first on প্রিয় পাঠক.

]]>
জোছনা ও জননীর গল্প https://priyopathok.com/product/%e0%a6%9c%e0%a7%8b%e0%a6%9b%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%93-%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a6%b0-%e0%a6%97%e0%a6%b2%e0%a7%8d%e0%a6%aa-105/ Wed, 04 May 2022 16:42:58 +0000 https://priyopathok.com/?post_type=product&p=7772 এ উপন্যাস বিষয়ে হুমায়ূন আহমেদের অকপট ভাষ্য-

একদিন হঠাৎ টের পেলাম অনেক সময় আমার হাতে নেই। সময় শেষ হয়ে গেছে। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ আর লেখা হবে না। তখন আমি শুয়ে আছি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালের একটা ট্রলিতে। যখন অচেতন হতে শুরু করেছি, তখন মনে হলো ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ তো লেখা হলো না। আমাকে যদি আর একবার পৃথিবীতে ফিরে আসার সুযোগ দেয়া হয় আমি এই লেখাটি অবশ্যই শেষ করবো। দেশে ফিরে লেখায় হাত দিলাম। শরীর খুব দুর্বল। দিনে দুই-তিন পাতার বেশি লিখতে পারি না। এভাবেই লেখা শেষ করেছি। এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমি দেশমাতার ঋণ শোধ করার চেষ্টা করেছি। এ আনন্দের কোনো সীমা নেই।

উপন্যাসটির শেষ প্যারাটি এই রকম- "বাস্তবের সমাপ্তি এরকম ছিল না। নাইমুল কথা রাখে নি। সে ফিরে আসতে পারে নি তার স্ত্রীর কাছে। বাংলার বিশাল প্রান্তরে কোথাও তার কবর হয়েছে। কেউ জানে না কোথায়। এই দেশের ঠিকানাবিহীন অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার কবরের মধ্যে তারটাও আছে। তাতে কিছু যায় আসে না। বাংলার মাটি পরম আদরে তার বীর সন্তানকে ধারণ করেছে। জোছনার রাতে সে তার বীর সন্তানদের কবরে অপূর্ব নকশা তৈরি করে। গভীর বেদনায় বলে, আহারে! আহারে!"

The post জোছনা ও জননীর গল্প appeared first on প্রিয় পাঠক.

]]>
এ উপন্যাস বিষয়ে হুমায়ূন আহমেদের অকপট ভাষ্য-

একদিন হঠাৎ টের পেলাম অনেক সময় আমার হাতে নেই। সময় শেষ হয়ে গেছে। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ আর লেখা হবে না। তখন আমি শুয়ে আছি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালের একটা ট্রলিতে। যখন অচেতন হতে শুরু করেছি, তখন মনে হলো ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ তো লেখা হলো না। আমাকে যদি আর একবার পৃথিবীতে ফিরে আসার সুযোগ দেয়া হয় আমি এই লেখাটি অবশ্যই শেষ করবো। দেশে ফিরে লেখায় হাত দিলাম। শরীর খুব দুর্বল। দিনে দুই-তিন পাতার বেশি লিখতে পারি না। এভাবেই লেখা শেষ করেছি। এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমি দেশমাতার ঋণ শোধ করার চেষ্টা করেছি। এ আনন্দের কোনো সীমা নেই।

উপন্যাসটির শেষ প্যারাটি এই রকম- “বাস্তবের সমাপ্তি এরকম ছিল না। নাইমুল কথা রাখে নি। সে ফিরে আসতে পারে নি তার স্ত্রীর কাছে। বাংলার বিশাল প্রান্তরে কোথাও তার কবর হয়েছে। কেউ জানে না কোথায়। এই দেশের ঠিকানাবিহীন অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার কবরের মধ্যে তারটাও আছে। তাতে কিছু যায় আসে না। বাংলার মাটি পরম আদরে তার বীর সন্তানকে ধারণ করেছে। জোছনার রাতে সে তার বীর সন্তানদের কবরে অপূর্ব নকশা তৈরি করে। গভীর বেদনায় বলে, আহারে! আহারে!”

The post জোছনা ও জননীর গল্প appeared first on প্রিয় পাঠক.

]]>
জোছনা ও জননীর গল্প https://priyopathok.com/product/%e0%a6%9c%e0%a7%8b%e0%a6%9b%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%93-%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a6%b0-%e0%a6%97%e0%a6%b2%e0%a7%8d%e0%a6%aa-104/ Wed, 04 May 2022 16:42:19 +0000 https://priyopathok.com/?post_type=product&p=7703 এ উপন্যাস বিষয়ে হুমায়ূন আহমেদের অকপট ভাষ্য-

একদিন হঠাৎ টের পেলাম অনেক সময় আমার হাতে নেই। সময় শেষ হয়ে গেছে। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ আর লেখা হবে না। তখন আমি শুয়ে আছি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালের একটা ট্রলিতে। যখন অচেতন হতে শুরু করেছি, তখন মনে হলো ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ তো লেখা হলো না। আমাকে যদি আর একবার পৃথিবীতে ফিরে আসার সুযোগ দেয়া হয় আমি এই লেখাটি অবশ্যই শেষ করবো। দেশে ফিরে লেখায় হাত দিলাম। শরীর খুব দুর্বল। দিনে দুই-তিন পাতার বেশি লিখতে পারি না। এভাবেই লেখা শেষ করেছি। এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমি দেশমাতার ঋণ শোধ করার চেষ্টা করেছি। এ আনন্দের কোনো সীমা নেই।

উপন্যাসটির শেষ প্যারাটি এই রকম- "বাস্তবের সমাপ্তি এরকম ছিল না। নাইমুল কথা রাখে নি। সে ফিরে আসতে পারে নি তার স্ত্রীর কাছে। বাংলার বিশাল প্রান্তরে কোথাও তার কবর হয়েছে। কেউ জানে না কোথায়। এই দেশের ঠিকানাবিহীন অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার কবরের মধ্যে তারটাও আছে। তাতে কিছু যায় আসে না। বাংলার মাটি পরম আদরে তার বীর সন্তানকে ধারণ করেছে। জোছনার রাতে সে তার বীর সন্তানদের কবরে অপূর্ব নকশা তৈরি করে। গভীর বেদনায় বলে, আহারে! আহারে!"

The post জোছনা ও জননীর গল্প appeared first on প্রিয় পাঠক.

]]>
এ উপন্যাস বিষয়ে হুমায়ূন আহমেদের অকপট ভাষ্য-

একদিন হঠাৎ টের পেলাম অনেক সময় আমার হাতে নেই। সময় শেষ হয়ে গেছে। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ আর লেখা হবে না। তখন আমি শুয়ে আছি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালের একটা ট্রলিতে। যখন অচেতন হতে শুরু করেছি, তখন মনে হলো ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ তো লেখা হলো না। আমাকে যদি আর একবার পৃথিবীতে ফিরে আসার সুযোগ দেয়া হয় আমি এই লেখাটি অবশ্যই শেষ করবো। দেশে ফিরে লেখায় হাত দিলাম। শরীর খুব দুর্বল। দিনে দুই-তিন পাতার বেশি লিখতে পারি না। এভাবেই লেখা শেষ করেছি। এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমি দেশমাতার ঋণ শোধ করার চেষ্টা করেছি। এ আনন্দের কোনো সীমা নেই।

উপন্যাসটির শেষ প্যারাটি এই রকম- “বাস্তবের সমাপ্তি এরকম ছিল না। নাইমুল কথা রাখে নি। সে ফিরে আসতে পারে নি তার স্ত্রীর কাছে। বাংলার বিশাল প্রান্তরে কোথাও তার কবর হয়েছে। কেউ জানে না কোথায়। এই দেশের ঠিকানাবিহীন অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার কবরের মধ্যে তারটাও আছে। তাতে কিছু যায় আসে না। বাংলার মাটি পরম আদরে তার বীর সন্তানকে ধারণ করেছে। জোছনার রাতে সে তার বীর সন্তানদের কবরে অপূর্ব নকশা তৈরি করে। গভীর বেদনায় বলে, আহারে! আহারে!”

The post জোছনা ও জননীর গল্প appeared first on প্রিয় পাঠক.

]]>
জোছনা ও জননীর গল্প https://priyopathok.com/product/%e0%a6%9c%e0%a7%8b%e0%a6%9b%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%93-%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a6%b0-%e0%a6%97%e0%a6%b2%e0%a7%8d%e0%a6%aa-103/ Wed, 04 May 2022 16:41:35 +0000 https://priyopathok.com/?post_type=product&p=7634 এ উপন্যাস বিষয়ে হুমায়ূন আহমেদের অকপট ভাষ্য-

একদিন হঠাৎ টের পেলাম অনেক সময় আমার হাতে নেই। সময় শেষ হয়ে গেছে। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ আর লেখা হবে না। তখন আমি শুয়ে আছি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালের একটা ট্রলিতে। যখন অচেতন হতে শুরু করেছি, তখন মনে হলো ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ তো লেখা হলো না। আমাকে যদি আর একবার পৃথিবীতে ফিরে আসার সুযোগ দেয়া হয় আমি এই লেখাটি অবশ্যই শেষ করবো। দেশে ফিরে লেখায় হাত দিলাম। শরীর খুব দুর্বল। দিনে দুই-তিন পাতার বেশি লিখতে পারি না। এভাবেই লেখা শেষ করেছি। এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমি দেশমাতার ঋণ শোধ করার চেষ্টা করেছি। এ আনন্দের কোনো সীমা নেই।

উপন্যাসটির শেষ প্যারাটি এই রকম- "বাস্তবের সমাপ্তি এরকম ছিল না। নাইমুল কথা রাখে নি। সে ফিরে আসতে পারে নি তার স্ত্রীর কাছে। বাংলার বিশাল প্রান্তরে কোথাও তার কবর হয়েছে। কেউ জানে না কোথায়। এই দেশের ঠিকানাবিহীন অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার কবরের মধ্যে তারটাও আছে। তাতে কিছু যায় আসে না। বাংলার মাটি পরম আদরে তার বীর সন্তানকে ধারণ করেছে। জোছনার রাতে সে তার বীর সন্তানদের কবরে অপূর্ব নকশা তৈরি করে। গভীর বেদনায় বলে, আহারে! আহারে!"

The post জোছনা ও জননীর গল্প appeared first on প্রিয় পাঠক.

]]>
এ উপন্যাস বিষয়ে হুমায়ূন আহমেদের অকপট ভাষ্য-

একদিন হঠাৎ টের পেলাম অনেক সময় আমার হাতে নেই। সময় শেষ হয়ে গেছে। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ আর লেখা হবে না। তখন আমি শুয়ে আছি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালের একটা ট্রলিতে। যখন অচেতন হতে শুরু করেছি, তখন মনে হলো ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ তো লেখা হলো না। আমাকে যদি আর একবার পৃথিবীতে ফিরে আসার সুযোগ দেয়া হয় আমি এই লেখাটি অবশ্যই শেষ করবো। দেশে ফিরে লেখায় হাত দিলাম। শরীর খুব দুর্বল। দিনে দুই-তিন পাতার বেশি লিখতে পারি না। এভাবেই লেখা শেষ করেছি। এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমি দেশমাতার ঋণ শোধ করার চেষ্টা করেছি। এ আনন্দের কোনো সীমা নেই।

উপন্যাসটির শেষ প্যারাটি এই রকম- “বাস্তবের সমাপ্তি এরকম ছিল না। নাইমুল কথা রাখে নি। সে ফিরে আসতে পারে নি তার স্ত্রীর কাছে। বাংলার বিশাল প্রান্তরে কোথাও তার কবর হয়েছে। কেউ জানে না কোথায়। এই দেশের ঠিকানাবিহীন অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার কবরের মধ্যে তারটাও আছে। তাতে কিছু যায় আসে না। বাংলার মাটি পরম আদরে তার বীর সন্তানকে ধারণ করেছে। জোছনার রাতে সে তার বীর সন্তানদের কবরে অপূর্ব নকশা তৈরি করে। গভীর বেদনায় বলে, আহারে! আহারে!”

The post জোছনা ও জননীর গল্প appeared first on প্রিয় পাঠক.

]]>
জোছনা ও জননীর গল্প https://priyopathok.com/product/%e0%a6%9c%e0%a7%8b%e0%a6%9b%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%93-%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a6%b0-%e0%a6%97%e0%a6%b2%e0%a7%8d%e0%a6%aa-102/ Wed, 04 May 2022 16:40:55 +0000 https://priyopathok.com/?post_type=product&p=7565 এ উপন্যাস বিষয়ে হুমায়ূন আহমেদের অকপট ভাষ্য-

একদিন হঠাৎ টের পেলাম অনেক সময় আমার হাতে নেই। সময় শেষ হয়ে গেছে। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ আর লেখা হবে না। তখন আমি শুয়ে আছি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালের একটা ট্রলিতে। যখন অচেতন হতে শুরু করেছি, তখন মনে হলো ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ তো লেখা হলো না। আমাকে যদি আর একবার পৃথিবীতে ফিরে আসার সুযোগ দেয়া হয় আমি এই লেখাটি অবশ্যই শেষ করবো। দেশে ফিরে লেখায় হাত দিলাম। শরীর খুব দুর্বল। দিনে দুই-তিন পাতার বেশি লিখতে পারি না। এভাবেই লেখা শেষ করেছি। এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমি দেশমাতার ঋণ শোধ করার চেষ্টা করেছি। এ আনন্দের কোনো সীমা নেই।

উপন্যাসটির শেষ প্যারাটি এই রকম- "বাস্তবের সমাপ্তি এরকম ছিল না। নাইমুল কথা রাখে নি। সে ফিরে আসতে পারে নি তার স্ত্রীর কাছে। বাংলার বিশাল প্রান্তরে কোথাও তার কবর হয়েছে। কেউ জানে না কোথায়। এই দেশের ঠিকানাবিহীন অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার কবরের মধ্যে তারটাও আছে। তাতে কিছু যায় আসে না। বাংলার মাটি পরম আদরে তার বীর সন্তানকে ধারণ করেছে। জোছনার রাতে সে তার বীর সন্তানদের কবরে অপূর্ব নকশা তৈরি করে। গভীর বেদনায় বলে, আহারে! আহারে!"

The post জোছনা ও জননীর গল্প appeared first on প্রিয় পাঠক.

]]>
এ উপন্যাস বিষয়ে হুমায়ূন আহমেদের অকপট ভাষ্য-

একদিন হঠাৎ টের পেলাম অনেক সময় আমার হাতে নেই। সময় শেষ হয়ে গেছে। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ আর লেখা হবে না। তখন আমি শুয়ে আছি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালের একটা ট্রলিতে। যখন অচেতন হতে শুরু করেছি, তখন মনে হলো ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ তো লেখা হলো না। আমাকে যদি আর একবার পৃথিবীতে ফিরে আসার সুযোগ দেয়া হয় আমি এই লেখাটি অবশ্যই শেষ করবো। দেশে ফিরে লেখায় হাত দিলাম। শরীর খুব দুর্বল। দিনে দুই-তিন পাতার বেশি লিখতে পারি না। এভাবেই লেখা শেষ করেছি। এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমি দেশমাতার ঋণ শোধ করার চেষ্টা করেছি। এ আনন্দের কোনো সীমা নেই।

উপন্যাসটির শেষ প্যারাটি এই রকম- “বাস্তবের সমাপ্তি এরকম ছিল না। নাইমুল কথা রাখে নি। সে ফিরে আসতে পারে নি তার স্ত্রীর কাছে। বাংলার বিশাল প্রান্তরে কোথাও তার কবর হয়েছে। কেউ জানে না কোথায়। এই দেশের ঠিকানাবিহীন অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার কবরের মধ্যে তারটাও আছে। তাতে কিছু যায় আসে না। বাংলার মাটি পরম আদরে তার বীর সন্তানকে ধারণ করেছে। জোছনার রাতে সে তার বীর সন্তানদের কবরে অপূর্ব নকশা তৈরি করে। গভীর বেদনায় বলে, আহারে! আহারে!”

The post জোছনা ও জননীর গল্প appeared first on প্রিয় পাঠক.

]]>
জোছনা ও জননীর গল্প https://priyopathok.com/product/%e0%a6%9c%e0%a7%8b%e0%a6%9b%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%93-%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a6%b0-%e0%a6%97%e0%a6%b2%e0%a7%8d%e0%a6%aa-101/ Wed, 04 May 2022 16:40:17 +0000 https://priyopathok.com/?post_type=product&p=7496 এ উপন্যাস বিষয়ে হুমায়ূন আহমেদের অকপট ভাষ্য-

একদিন হঠাৎ টের পেলাম অনেক সময় আমার হাতে নেই। সময় শেষ হয়ে গেছে। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ আর লেখা হবে না। তখন আমি শুয়ে আছি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালের একটা ট্রলিতে। যখন অচেতন হতে শুরু করেছি, তখন মনে হলো ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ তো লেখা হলো না। আমাকে যদি আর একবার পৃথিবীতে ফিরে আসার সুযোগ দেয়া হয় আমি এই লেখাটি অবশ্যই শেষ করবো। দেশে ফিরে লেখায় হাত দিলাম। শরীর খুব দুর্বল। দিনে দুই-তিন পাতার বেশি লিখতে পারি না। এভাবেই লেখা শেষ করেছি। এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমি দেশমাতার ঋণ শোধ করার চেষ্টা করেছি। এ আনন্দের কোনো সীমা নেই।

উপন্যাসটির শেষ প্যারাটি এই রকম- "বাস্তবের সমাপ্তি এরকম ছিল না। নাইমুল কথা রাখে নি। সে ফিরে আসতে পারে নি তার স্ত্রীর কাছে। বাংলার বিশাল প্রান্তরে কোথাও তার কবর হয়েছে। কেউ জানে না কোথায়। এই দেশের ঠিকানাবিহীন অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার কবরের মধ্যে তারটাও আছে। তাতে কিছু যায় আসে না। বাংলার মাটি পরম আদরে তার বীর সন্তানকে ধারণ করেছে। জোছনার রাতে সে তার বীর সন্তানদের কবরে অপূর্ব নকশা তৈরি করে। গভীর বেদনায় বলে, আহারে! আহারে!"

The post জোছনা ও জননীর গল্প appeared first on প্রিয় পাঠক.

]]>
এ উপন্যাস বিষয়ে হুমায়ূন আহমেদের অকপট ভাষ্য-

একদিন হঠাৎ টের পেলাম অনেক সময় আমার হাতে নেই। সময় শেষ হয়ে গেছে। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ আর লেখা হবে না। তখন আমি শুয়ে আছি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালের একটা ট্রলিতে। যখন অচেতন হতে শুরু করেছি, তখন মনে হলো ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ তো লেখা হলো না। আমাকে যদি আর একবার পৃথিবীতে ফিরে আসার সুযোগ দেয়া হয় আমি এই লেখাটি অবশ্যই শেষ করবো। দেশে ফিরে লেখায় হাত দিলাম। শরীর খুব দুর্বল। দিনে দুই-তিন পাতার বেশি লিখতে পারি না। এভাবেই লেখা শেষ করেছি। এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমি দেশমাতার ঋণ শোধ করার চেষ্টা করেছি। এ আনন্দের কোনো সীমা নেই।

উপন্যাসটির শেষ প্যারাটি এই রকম- “বাস্তবের সমাপ্তি এরকম ছিল না। নাইমুল কথা রাখে নি। সে ফিরে আসতে পারে নি তার স্ত্রীর কাছে। বাংলার বিশাল প্রান্তরে কোথাও তার কবর হয়েছে। কেউ জানে না কোথায়। এই দেশের ঠিকানাবিহীন অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার কবরের মধ্যে তারটাও আছে। তাতে কিছু যায় আসে না। বাংলার মাটি পরম আদরে তার বীর সন্তানকে ধারণ করেছে। জোছনার রাতে সে তার বীর সন্তানদের কবরে অপূর্ব নকশা তৈরি করে। গভীর বেদনায় বলে, আহারে! আহারে!”

The post জোছনা ও জননীর গল্প appeared first on প্রিয় পাঠক.

]]>
জোছনা ও জননীর গল্প https://priyopathok.com/product/%e0%a6%9c%e0%a7%8b%e0%a6%9b%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%93-%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a6%b0-%e0%a6%97%e0%a6%b2%e0%a7%8d%e0%a6%aa-100/ Wed, 04 May 2022 16:39:35 +0000 https://priyopathok.com/?post_type=product&p=7427 এ উপন্যাস বিষয়ে হুমায়ূন আহমেদের অকপট ভাষ্য-

একদিন হঠাৎ টের পেলাম অনেক সময় আমার হাতে নেই। সময় শেষ হয়ে গেছে। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ আর লেখা হবে না। তখন আমি শুয়ে আছি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালের একটা ট্রলিতে। যখন অচেতন হতে শুরু করেছি, তখন মনে হলো ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ তো লেখা হলো না। আমাকে যদি আর একবার পৃথিবীতে ফিরে আসার সুযোগ দেয়া হয় আমি এই লেখাটি অবশ্যই শেষ করবো। দেশে ফিরে লেখায় হাত দিলাম। শরীর খুব দুর্বল। দিনে দুই-তিন পাতার বেশি লিখতে পারি না। এভাবেই লেখা শেষ করেছি। এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমি দেশমাতার ঋণ শোধ করার চেষ্টা করেছি। এ আনন্দের কোনো সীমা নেই।

উপন্যাসটির শেষ প্যারাটি এই রকম- "বাস্তবের সমাপ্তি এরকম ছিল না। নাইমুল কথা রাখে নি। সে ফিরে আসতে পারে নি তার স্ত্রীর কাছে। বাংলার বিশাল প্রান্তরে কোথাও তার কবর হয়েছে। কেউ জানে না কোথায়। এই দেশের ঠিকানাবিহীন অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার কবরের মধ্যে তারটাও আছে। তাতে কিছু যায় আসে না। বাংলার মাটি পরম আদরে তার বীর সন্তানকে ধারণ করেছে। জোছনার রাতে সে তার বীর সন্তানদের কবরে অপূর্ব নকশা তৈরি করে। গভীর বেদনায় বলে, আহারে! আহারে!"

The post জোছনা ও জননীর গল্প appeared first on প্রিয় পাঠক.

]]>
এ উপন্যাস বিষয়ে হুমায়ূন আহমেদের অকপট ভাষ্য-

একদিন হঠাৎ টের পেলাম অনেক সময় আমার হাতে নেই। সময় শেষ হয়ে গেছে। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ আর লেখা হবে না। তখন আমি শুয়ে আছি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালের একটা ট্রলিতে। যখন অচেতন হতে শুরু করেছি, তখন মনে হলো ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ তো লেখা হলো না। আমাকে যদি আর একবার পৃথিবীতে ফিরে আসার সুযোগ দেয়া হয় আমি এই লেখাটি অবশ্যই শেষ করবো। দেশে ফিরে লেখায় হাত দিলাম। শরীর খুব দুর্বল। দিনে দুই-তিন পাতার বেশি লিখতে পারি না। এভাবেই লেখা শেষ করেছি। এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমি দেশমাতার ঋণ শোধ করার চেষ্টা করেছি। এ আনন্দের কোনো সীমা নেই।

উপন্যাসটির শেষ প্যারাটি এই রকম- “বাস্তবের সমাপ্তি এরকম ছিল না। নাইমুল কথা রাখে নি। সে ফিরে আসতে পারে নি তার স্ত্রীর কাছে। বাংলার বিশাল প্রান্তরে কোথাও তার কবর হয়েছে। কেউ জানে না কোথায়। এই দেশের ঠিকানাবিহীন অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার কবরের মধ্যে তারটাও আছে। তাতে কিছু যায় আসে না। বাংলার মাটি পরম আদরে তার বীর সন্তানকে ধারণ করেছে। জোছনার রাতে সে তার বীর সন্তানদের কবরে অপূর্ব নকশা তৈরি করে। গভীর বেদনায় বলে, আহারে! আহারে!”

The post জোছনা ও জননীর গল্প appeared first on প্রিয় পাঠক.

]]>
জোছনা ও জননীর গল্প https://priyopathok.com/product/%e0%a6%9c%e0%a7%8b%e0%a6%9b%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%93-%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a6%b0-%e0%a6%97%e0%a6%b2%e0%a7%8d%e0%a6%aa-99/ Wed, 04 May 2022 16:38:48 +0000 https://priyopathok.com/?post_type=product&p=7358 এ উপন্যাস বিষয়ে হুমায়ূন আহমেদের অকপট ভাষ্য-

একদিন হঠাৎ টের পেলাম অনেক সময় আমার হাতে নেই। সময় শেষ হয়ে গেছে। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ আর লেখা হবে না। তখন আমি শুয়ে আছি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালের একটা ট্রলিতে। যখন অচেতন হতে শুরু করেছি, তখন মনে হলো ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ তো লেখা হলো না। আমাকে যদি আর একবার পৃথিবীতে ফিরে আসার সুযোগ দেয়া হয় আমি এই লেখাটি অবশ্যই শেষ করবো। দেশে ফিরে লেখায় হাত দিলাম। শরীর খুব দুর্বল। দিনে দুই-তিন পাতার বেশি লিখতে পারি না। এভাবেই লেখা শেষ করেছি। এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমি দেশমাতার ঋণ শোধ করার চেষ্টা করেছি। এ আনন্দের কোনো সীমা নেই।

উপন্যাসটির শেষ প্যারাটি এই রকম- "বাস্তবের সমাপ্তি এরকম ছিল না। নাইমুল কথা রাখে নি। সে ফিরে আসতে পারে নি তার স্ত্রীর কাছে। বাংলার বিশাল প্রান্তরে কোথাও তার কবর হয়েছে। কেউ জানে না কোথায়। এই দেশের ঠিকানাবিহীন অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার কবরের মধ্যে তারটাও আছে। তাতে কিছু যায় আসে না। বাংলার মাটি পরম আদরে তার বীর সন্তানকে ধারণ করেছে। জোছনার রাতে সে তার বীর সন্তানদের কবরে অপূর্ব নকশা তৈরি করে। গভীর বেদনায় বলে, আহারে! আহারে!"

The post জোছনা ও জননীর গল্প appeared first on প্রিয় পাঠক.

]]>
এ উপন্যাস বিষয়ে হুমায়ূন আহমেদের অকপট ভাষ্য-

একদিন হঠাৎ টের পেলাম অনেক সময় আমার হাতে নেই। সময় শেষ হয়ে গেছে। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ আর লেখা হবে না। তখন আমি শুয়ে আছি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালের একটা ট্রলিতে। যখন অচেতন হতে শুরু করেছি, তখন মনে হলো ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ তো লেখা হলো না। আমাকে যদি আর একবার পৃথিবীতে ফিরে আসার সুযোগ দেয়া হয় আমি এই লেখাটি অবশ্যই শেষ করবো। দেশে ফিরে লেখায় হাত দিলাম। শরীর খুব দুর্বল। দিনে দুই-তিন পাতার বেশি লিখতে পারি না। এভাবেই লেখা শেষ করেছি। এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমি দেশমাতার ঋণ শোধ করার চেষ্টা করেছি। এ আনন্দের কোনো সীমা নেই।

উপন্যাসটির শেষ প্যারাটি এই রকম- “বাস্তবের সমাপ্তি এরকম ছিল না। নাইমুল কথা রাখে নি। সে ফিরে আসতে পারে নি তার স্ত্রীর কাছে। বাংলার বিশাল প্রান্তরে কোথাও তার কবর হয়েছে। কেউ জানে না কোথায়। এই দেশের ঠিকানাবিহীন অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার কবরের মধ্যে তারটাও আছে। তাতে কিছু যায় আসে না। বাংলার মাটি পরম আদরে তার বীর সন্তানকে ধারণ করেছে। জোছনার রাতে সে তার বীর সন্তানদের কবরে অপূর্ব নকশা তৈরি করে। গভীর বেদনায় বলে, আহারে! আহারে!”

The post জোছনা ও জননীর গল্প appeared first on প্রিয় পাঠক.

]]>