fbpx
Sale!

পথের দাবী

170.00৳ 

বঙ্গবাণী পত্রিকার মালিক শরৎচন্দ্রের কাছে আসেন কাগজে ছাপার জন্যে নতুন লেখার সন্ধানে। কিন্তু শরৎচন্দ্র দেবার মতো নতুন কোনো লেখা নেই বলে বিদায় করে দেন। একপর্যায়ে নাছোড়বান্দা মালিকের চোখে পড়ে পাণ্ডুলিপি করা পথের দাবীর ওপর। তিনি তা প্রকাশ করতে চান। কিন্তু লেখক তা প্রকাশ করতে রাজি নন। তারপর অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে ১৯২৬ সালের ৩রা মার্চ প্রকাশিত হয় পথের দাবী উপন্যাসটি।

পথের দাবীকে নিয়ে সে বছরের বর্ষপঞ্জিতে বলা হয়, বইটির প্রতিটি পৃষ্ঠায় রয়েছে রাষ্ট্রদ্রোহের উপাদান। কলকাতার তৎকালীন পুলিশ কমিশনার এ সম্পর্কে সরকারের চিফ সেক্রেটারিকে জানান। চিফ সেক্রেটারি বইটিকে ‘বিষময়’ বলে উল্লেখ করেন। কলকাতার পাবলিক প্রসিকিউটরও বইটিকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ‘উস্কানিমূলক’ বলে আখ্যা দেন। এই তিনজনের সুপারিশের উপর ভিত্তি করে করে অবশেষে ১৯২৭ সালের ৪ জানুয়ারি পথের দাবীকে বাজেয়াপ্ত করার ঘোষণা দেয়া হয়।

কিন্তু ততদিনে প্রায় তিন হাজার বই পাঠকের কাছে পৌঁছে গিয়েছে। সর্বত্র বই বাজেয়াপ্ত করার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। এমনকি আইনসভাতেও বই বাজেয়াপ্ত করা নিয়ে হয় বাকবিতণ্ডা। আইনসভায় বই কেন বাজেয়াপ্ত করা হবে, এ নিয়ে কথা বলেন যারা, তাদের মধ্যে হরেন্দ্রনাথ চৌধুরী ও সুভাষচন্দ্র বসুর নাম উল্লেখযোগ্য। অনেকে শরৎচন্দ্রকে বইয়ের কিছু কিছু ক্ষেত্রে পরিবর্তনের কথা বললে তিনি বলেন যে এক শব্দও পরিবর্তন তিনি করবেন না।

বঙ্গবাণী পত্রিকার মালিক শরৎচন্দ্রের কাছে আসেন কাগজে ছাপার জন্যে নতুন লেখার সন্ধানে। কিন্তু শরৎচন্দ্র দেবার মতো নতুন কোনো লেখা নেই বলে বিদায় করে দেন। একপর্যায়ে নাছোড়বান্দা মালিকের চোখে পড়ে পাণ্ডুলিপি করা পথের দাবীর ওপর। তিনি তা প্রকাশ করতে চান। কিন্তু লেখক তা প্রকাশ করতে রাজি নন। তারপর অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে ১৯২৬ সালের ৩রা মার্চ প্রকাশিত হয় পথের দাবী উপন্যাসটি।

পথের দাবীকে নিয়ে সে বছরের বর্ষপঞ্জিতে বলা হয়, বইটির প্রতিটি পৃষ্ঠায় রয়েছে রাষ্ট্রদ্রোহের উপাদান। কলকাতার তৎকালীন পুলিশ কমিশনার এ সম্পর্কে সরকারের চিফ সেক্রেটারিকে জানান। চিফ সেক্রেটারি বইটিকে ‘বিষময়’ বলে উল্লেখ করেন। কলকাতার পাবলিক প্রসিকিউটরও বইটিকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ‘উস্কানিমূলক’ বলে আখ্যা দেন। এই তিনজনের সুপারিশের উপর ভিত্তি করে করে অবশেষে ১৯২৭ সালের ৪ জানুয়ারি পথের দাবীকে বাজেয়াপ্ত করার ঘোষণা দেয়া হয়।

কিন্তু ততদিনে প্রায় তিন হাজার বই পাঠকের কাছে পৌঁছে গিয়েছে। সর্বত্র বই বাজেয়াপ্ত করার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। এমনকি আইনসভাতেও বই বাজেয়াপ্ত করা নিয়ে হয় বাকবিতণ্ডা। আইনসভায় বই কেন বাজেয়াপ্ত করা হবে, এ নিয়ে কথা বলেন যারা, তাদের মধ্যে হরেন্দ্রনাথ চৌধুরী ও সুভাষচন্দ্র বসুর নাম উল্লেখযোগ্য। অনেকে শরৎচন্দ্রকে বইয়ের কিছু কিছু ক্ষেত্রে পরিবর্তনের কথা বললে তিনি বলেন যে এক শব্দও পরিবর্তন তিনি করবেন না।

Vendor Information

  • Store Name: Book Shop by Fahim
  • Vendor: Book Shop by Fahim
  • Address: Near Police Line, Barishal Sadar, Barishal
    Barishal
    Barishal
  • No ratings found yet!